Similar topics
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হলে দেশের শিক্ষাঙ্গন সন্ত্রাসমুক্ত হবে
Page 1 of 1
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হলে দেশের শিক্ষাঙ্গন সন্ত্রাসমুক্ত হবে
যারা ছাত্ররাজনীতি নিয়ে সংঘাত করে তারা ছাত্র নামধারী সন্ত্রাসী। তা না
হলে লেখাপড়া বাদ দিয়ে অহেতুক সংঘাত করার সময় কীভাবে পায়। এদের বিরুদ্ধে
সরকার যদি যথাযথ ব্যবস্থা নেয়, তবেই জনমনে শান্তি আসবে।
আওয়ামী লীগ তার নির্বাচনী ইশতেহারে শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাসমুক্ত রাখার
ঘোষণা দিয়েছিল, কিন্তু গত এক বছরেও আমরা এর কোনো পদক্ষেপ দেখিনি। আমরা
চাই, শিক্ষাঙ্গন সন্ত্রাসমুক্ত হোক, ছাত্রদের অপরাজনীতি কঠোর হাতে দমন করা
হোক। আবু বকর ও ফারুকের রক্ত না শুকাতেই সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
ছাত্ররাজনীতির পক্ষে-বিপক্ষে আলাপ-আলোচনা, যুক্তি-তর্ক দীর্ঘ সময় ধরে চলে
আসছে। সম্প্রতি রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য জমা দেওয়া গঠনতন্ত্রে অঙ্গ
বা সহযোগী সংগঠন হিসেবে ছাত্রসংগঠনের স্থান নেই। ছাত্ররাজনীতি নিয়ন্ত্রণে
রাখার জন্য এটা নিঃসন্দেহে ভালো পদক্ষেপ। তব বর্তমান অবস্তায় বুঝা যাচ্ছে
শিক্ষাঙ্গন সন্ত্রাসমুক্ত রাখতে হলে ছাত্ররাজনীতি চিরতরে বন্ধ করে দিতে
হবে।
রাজনীতির মতো এক সুস্থ ধারার গণতান্ত্রিক অধিকারকে কিছুসংখ্যক ছাত্র পুঁজি
করে দীর্ঘদিন ধরে যেভাবে অন্যায় ও অরাজকতার সৃষ্টি করছে, তা সত্যিই জাতির
জন্য লজ্জার। এর প্রতিরোধে সম্মিলিতভাবে উদ্যোগ নিতে হবে।
কয়েক বছর ধরে শিক্ষাঙ্গনে ছাত্ররাজনীতির নামে সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি,
টেন্ডারবাজি ও খুনের মতো জঘন্য কর্মকাণ্ড চলছে। আশা করেছিলাম, নতুন
সরকারের দিনবদলের প্রত্যয়ে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসের রাজনীতির অবসান হবে।
কিন্তু গত এক বছর ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা ছিল। এর সর্ব শেষ
শিকার নিরিহ মেধাবী ছাত্র আবু বকর ও ফারুক। প্রধানমন্ত্রী বারবার কঠোর
ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও বাস্তবে এর প্রতিফলন দেখা যায়নি। আমরা দেখেছি
যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে সেই দলের ছাত্রসংগঠন নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের
নামে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায়। ছাত্ররাজনীতির সংঘাতে মূল
কারণ অর্থ। কারণ ছাত্রসংগঠনের সব নেতাই বয়স্ক ও বিবাহিত। তাদের টাকার
প্রয়োজন। এ জন্যই তারা টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড
চালাচ্ছে।
ছাত্ররাজনীতিতে আর মেধাবী ছাত্ররা যাচ্ছে না। পেছনের সারির দুর্নীতিগ্রস্ত
ছাত্ররাই ছাত্ররাজনীতি করছে। এদের কাছ থেকে আমরা টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি,
সন্ত্রাস ছাড়া ভালো কিছু আশা করতে পারি না। তাই ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে
দেওয়াই ভালো। ছাত্ররাজনীতি বন্ধ না হলে বাংলাদেশ একধাপ পিছিয়ে যাবে।
ছাত্ররাজনীতির নামে এখন যা হচ্ছে তা দিয়ে বড় হওয়া সম্ভব নয়, শুধু ছোটই হতে
হবে। এ থেকে বেরিয়ে আসতে হলে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে দিতেই হবে। সরকার ও
বিরোধী দলের উচিত এ ব্যাপারে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া। সমাজের স্বচেতন
বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের উচিৎ এখনি এ বিষয়ে জাগ্রত হওয়া।
হলে লেখাপড়া বাদ দিয়ে অহেতুক সংঘাত করার সময় কীভাবে পায়। এদের বিরুদ্ধে
সরকার যদি যথাযথ ব্যবস্থা নেয়, তবেই জনমনে শান্তি আসবে।
আওয়ামী লীগ তার নির্বাচনী ইশতেহারে শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাসমুক্ত রাখার
ঘোষণা দিয়েছিল, কিন্তু গত এক বছরেও আমরা এর কোনো পদক্ষেপ দেখিনি। আমরা
চাই, শিক্ষাঙ্গন সন্ত্রাসমুক্ত হোক, ছাত্রদের অপরাজনীতি কঠোর হাতে দমন করা
হোক। আবু বকর ও ফারুকের রক্ত না শুকাতেই সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
ছাত্ররাজনীতির পক্ষে-বিপক্ষে আলাপ-আলোচনা, যুক্তি-তর্ক দীর্ঘ সময় ধরে চলে
আসছে। সম্প্রতি রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য জমা দেওয়া গঠনতন্ত্রে অঙ্গ
বা সহযোগী সংগঠন হিসেবে ছাত্রসংগঠনের স্থান নেই। ছাত্ররাজনীতি নিয়ন্ত্রণে
রাখার জন্য এটা নিঃসন্দেহে ভালো পদক্ষেপ। তব বর্তমান অবস্তায় বুঝা যাচ্ছে
শিক্ষাঙ্গন সন্ত্রাসমুক্ত রাখতে হলে ছাত্ররাজনীতি চিরতরে বন্ধ করে দিতে
হবে।
রাজনীতির মতো এক সুস্থ ধারার গণতান্ত্রিক অধিকারকে কিছুসংখ্যক ছাত্র পুঁজি
করে দীর্ঘদিন ধরে যেভাবে অন্যায় ও অরাজকতার সৃষ্টি করছে, তা সত্যিই জাতির
জন্য লজ্জার। এর প্রতিরোধে সম্মিলিতভাবে উদ্যোগ নিতে হবে।
কয়েক বছর ধরে শিক্ষাঙ্গনে ছাত্ররাজনীতির নামে সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি,
টেন্ডারবাজি ও খুনের মতো জঘন্য কর্মকাণ্ড চলছে। আশা করেছিলাম, নতুন
সরকারের দিনবদলের প্রত্যয়ে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসের রাজনীতির অবসান হবে।
কিন্তু গত এক বছর ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা ছিল। এর সর্ব শেষ
শিকার নিরিহ মেধাবী ছাত্র আবু বকর ও ফারুক। প্রধানমন্ত্রী বারবার কঠোর
ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও বাস্তবে এর প্রতিফলন দেখা যায়নি। আমরা দেখেছি
যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে সেই দলের ছাত্রসংগঠন নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের
নামে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায়। ছাত্ররাজনীতির সংঘাতে মূল
কারণ অর্থ। কারণ ছাত্রসংগঠনের সব নেতাই বয়স্ক ও বিবাহিত। তাদের টাকার
প্রয়োজন। এ জন্যই তারা টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড
চালাচ্ছে।
ছাত্ররাজনীতিতে আর মেধাবী ছাত্ররা যাচ্ছে না। পেছনের সারির দুর্নীতিগ্রস্ত
ছাত্ররাই ছাত্ররাজনীতি করছে। এদের কাছ থেকে আমরা টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি,
সন্ত্রাস ছাড়া ভালো কিছু আশা করতে পারি না। তাই ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে
দেওয়াই ভালো। ছাত্ররাজনীতি বন্ধ না হলে বাংলাদেশ একধাপ পিছিয়ে যাবে।
ছাত্ররাজনীতির নামে এখন যা হচ্ছে তা দিয়ে বড় হওয়া সম্ভব নয়, শুধু ছোটই হতে
হবে। এ থেকে বেরিয়ে আসতে হলে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে দিতেই হবে। সরকার ও
বিরোধী দলের উচিত এ ব্যাপারে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া। সমাজের স্বচেতন
বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের উচিৎ এখনি এ বিষয়ে জাগ্রত হওয়া।
Page 1 of 1
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum
Tue Aug 09, 2011 10:09 am by Kibria
» তপুর এই গানটা চাই
Mon May 16, 2011 3:14 pm by আশরাফ
» ফোরামে নতুন
Fri May 13, 2011 5:20 pm by আশরাফ
» বিনামূল্যে আনলিমিটেড SMS পাঠান বিশ্বজুড়ে
Tue May 03, 2011 4:01 am by notomuke
» Facebook নিয়ে একজনের ভাবনা।
Wed Mar 16, 2011 8:39 pm by jahangir
» It's about me
Fri Feb 18, 2011 5:25 pm by Mosarrafcox
» Avacs live chat
Sun Nov 07, 2010 10:36 am by Heartthrob1
» একটি জ্বলন্ত হাদীস..............আপনার জীবনের সাথে মিলিয়ে দেখুনতো
Thu Aug 12, 2010 1:01 pm by Guest
» গাছ কেটে 'রবি'র বিলবোর্ড
Sat Jul 31, 2010 5:47 pm by Nejam Kutubi
» পাথরে ফুলের বাগান
Fri Jul 30, 2010 8:49 pm by Admin
» চাঁদের বুকে মানুষের পদচারনা...সম্প্রতি নাসা কিছু ভিডিও চিত্র প্রকাশ করে।
Thu Jul 29, 2010 10:03 pm by Admin
» "কবির কবিতা"
Thu Jul 29, 2010 4:31 pm by Nejam Kutubi
» বাঘ দিবস আজ। বাঘ মামাকে বাঁচান
Thu Jul 29, 2010 4:07 pm by Nejam Kutubi
» একটি কৌতুক এবং পুরুষ জীবন র্পযালোচন।
Sun Jul 18, 2010 7:04 pm by Admin
» For English Students And All Muslims
Wed Jul 07, 2010 5:23 pm by cena2020
» Conflict Between BDR& Army personnels
Sat Jul 03, 2010 1:09 pm by proximityinfotech3
» Affected performance
Wed Jun 30, 2010 12:37 pm by Admin
» What are the different types of competition?
Wed Jun 30, 2010 9:24 am by cena2020
» HADI-JOON
Tue Jun 29, 2010 12:35 pm by Admin
» Eid Moon
Tue Jun 29, 2010 12:31 pm by Admin